About Us

The history of Paints is about 30,000 years old. Cave dwellers used crude paints to leave behind the graphic representations of their lives that even today decorate the walls of their ancient rock dwellings. Paint, usually the group of emulsions generally consisting of pigments suspended in a liquid medium for use as decorative or protective coatings.

The paint and coatings industry, however, had to wait for the Industrial Revolution before it became a recognized element of the advanced economy. The first recorded paint mill in America was reportedly established in Boston in 1700 by Thomas Child. A century and a half later, in 1867, D.R. Averill of Ohio patented the first prepared or “ready mixed” paints in the United States.

Besides mechanizing and professionalizing the paint industry, the Industrial Revolution also created vast new markets for paints and coatings. Virtually every product created on an assembly line — from the Model T Ford to the latest-model television — makes extensive use of paints and coatings to beautify, protect and extend the life of the manufactured goods.

Many of today’s paints and coatings may go unnoticed by the consumer, but play immeasurably valuable roles in delivering high-quality foodstuffs, durable goods, housing, furniture and thousands of other products to market. Total sales for the industry were approximately $22 billion in 2014.

Contemporary paints and coatings consist of countless compounds uniquely formulated to fulfill the varied requirements of hundreds of thousands of applications. “Paint” ranges from the broad group of environmentally-sound latex paints that many consumers use to decorate and protect their homes and the translucent coatings that line the interior of food containers, to the chemically-complex, multi-component finishes that automobile manufacturers apply on the assembly line.

However you look at it, paints and coatings have evolved from the simple Early Man colors on cave walls into a primary protective barrier between our possessions and our environment.

Paints and coatings enhance the value of everything by protecting and beautifying the surfaces to which they are applied — from homes and manufactured products, to bridges and other structures. This enhancement adds value far beyond the cost of buying or applying the paint or coating. Think of the value added to appliances, metal and wood furniture, hardware, lighting fixtures, factories, cars, buses trucks, airlines . . . the list is endless. Practically every man-made product has a coating that is necessary to protect it and maintain its usefulness.

Paints industry creates the scope of employment for millions of people, from chemist to production people, from sales & marketing, distribution to application. There are more than 5 thousand paint selling shops across the country.

The coating is a general term for any application of material layer on the substrate or surface. Painting is one kind of coating process (usually polymer or slurry based whose are applied via brush or spray). The coating can also be done via paint, chemical or physical deposition, electroplating, etc…

We are the paint enthusiasts, love to spread the painting knowledge among the friends of paintings…

We love the power of knowledge when we connect, interact with each other.

Your ideas and suggestions surely help us to constantly improve Coatingstoday’s features. Let us know how we can improve your experience and other readers experience…

রং-রঞ্জনের ইতিহাস প্রায় ৩০ হাজার বছরের পুরানো। প্রাগৈতিহাসিক গুহাবাসীরা তাদের জীবনের স্বরূপ উপস্থাপনাগুলিতে অপরিশোধিত রং-রঞ্জন ব্যবহার করত, যা আজও তাদের দেয়ালের সজ্জা দেখলে স্পষ্ট বুঝা যায়। পেইন্ট বিশেষ করে ইমালশনগুলি সাধারণতঃ শুষ্ক রংয়ের দ্রবন, যা অঙ্গসজ্জা বা প্রতিরোধক আবরণের কাজে ব্যবহারিত হতো।

পেইন্ট এবং কোটিং শিল্পকে যদিও শিল্প বিপ্লবের জন্য দীর্ঘদিন অপেক্ষা করতে হয়। ১৭০০ সাল নাগাদ আমেরিকার বোস্টনে থমাস চাইল্ড প্রথম রং শিল্পের গোড়াপত্তন করেন। এরও পর ১৮৬৭ সাল নাগাদ ওহাইও অঙ্গরাজ্যে ডি.আর. এভরিল তাদের তৈরী ‘মিশ্রিত রং’ এর জন্য পেটেন্ট লাভ করেন।

রং শিল্পের যান্ত্রিকীকরণ এবং পেশাদারিকরণের পাশাপাশি রং এবং কোটিং’র জন্য শিল্প বিপ্লব এক বিশাল বাজার উম্মুক্ত করে, যা বিভিন্ন তৈরী জিনিসের রং এবং সুরক্ষার প্রলেপ নিশ্চিত করে, যার দ্বারা গাড়ী থেকে শুরু করে টেলিভিশন সবকিছুরই রং ও কোটিংস দ্বারা জিনিসগুলির সৌন্দর্য এবং সুরক্ষা উভয়ই নিশ্চিত করা সম্ভব হয়।

আজকের অনেক রং এবং কোটিংস ভোক্তাদের নজর এড়িয়ে যেতে পারে, তবে খাদ্যসামগ্রী থেকে শুরু করে, ঈমারত, আসবাব প্রভৃতির মতো হাজার হাজার পণ্যের ক্ষেত্রে রং এবং কোটিংস এক অপরিসীম ভূমিকা পালন করে চলেছে। শুধু ২০১৪ সালেই রং শিল্পের মোট বিক্রয় ছিল প্রায় ২২ বিলিয়ন ডলার।

এখনকার দিনে রং এবং কোটিংস গুলিতে রয়েছে পরিবেশ-বান্ধব ল্যাটেক্স থেকে শুরু করে ঘর সাজানো এবং খাদ্য ও অন্যান্য সামগ্রীতে রং করার মতো হাজার হাজার প্রকারের ফর্মুলেশন। তবে যেভাবেই দেখা হোক না কেন, এসব রং ও কোটিংস আদিম মানবের গুহাচিত্র থেকে শুরু করে বর্তমানে আমাদের ব্যবহৃত পণ্য ও পরিবেশের সুরক্ষার মধ্যে এক চমৎকার সমন্বয় করে চলছে।

এসব রং এবং কোটিংস যেসব সারফেসে ব্যবহার করা হয় যেমন- বাড়িঘর, উৎপাদিত পণ্য, সেতু এবং অন্যান্য কাঠামো, সেসবের সৌন্দর্য ও সুরক্ষার মাধ্যমে মান বৃদ্ধি করে, যা কিনা এইসব রং বা কোটিংস- এর মুল্যের তুলনায় অনেক বেশি মুল্যবান। এগুলোর মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন সরঞ্জাম, ধাতু এবং কাঠের আসবাব, হার্ডওয়্যার, আলোকসজ্জা, কারখানা, গাড়ি, বাস- ট্রাক, বিমান সংস্থাগুলি প্রভৃতি। এগুলোর মূল্য বিবেচনা করলেই বিষয়টি অনুধাবন করা সহজ হবে। ব্যবহারিকভাবে মানুষের তৈরী প্রত্যেকটি সামগ্রীর একটি প্রলেপ থাকে যা এটির সুরক্ষার জন্য এবং এর প্রয়োজনীয়তা বজায় রাখতে সাহায্য করে।

পেইন্টস শিল্প রসায়নবিদ থেকে উৎপাদনকারী, বিক্রয় ও বিপণন, বিতরণ থেকে ব্যবহারিক ক্ষেত্রে লক্ষ লক্ষ মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করে দিচ্ছে। সারাদেশে বর্তমানে পাঁচ হাজারেরও বেশি পেইন্ট বিক্রির দোকান রয়েছে।

প্রলেপন হল বস্তুর সারফেসে প্রয়োগের একটি সাধারণ টার্ম। পেইন্টিং এক ধরণের কোটিং প্রক্রিয়া (সাধারণত পলিমার বা স্লারি-ভিত্তিক যাদের ব্রাশ বা স্প্র্রে দিয়ে প্রয়োগ করা হয়)। কোটিং পেইন্ট, রাসায়নিক পদ্ধতিতে বা সরাসরি জমা করা বা ইলেক্ট্রোপ্লেটিং ইত্যাদির মাধ্যমেও করা যেতে পারে ।

আমরা পেইন্ট এর ব্যাপারে উৎসাহী, অঙ্কনশিল্পী বন্ধুদের মধ্যে চিত্রকলার ধারণা আরো বেশী করে ছড়িয়ে দিতে চাই। যখন আমরা তাদের সাথে যুক্ত হই, একে অপরের সাথে যোগাযোগ করি, তখন আমরা জ্ঞানের শক্তির প্রতি আস্থাশীল থাকি।